প্রতিদিনই আমাদের ৫০ থেকে ১০০টা চুল পড়ে। আবার
সমান সংখ্যক চুল গজায়ও। কিন্তু এর চেয়ে বেশি পড়লেই মাথার চুল পাতলা হতে
শুরু করে। এক পর্যায়ে গিয়ে মাথায় টাক পড়ে। তবে চিন্তার কিছু নেই। চুল পড়া
বন্ধে কিংবা নতুন করে যাতে গজায় সে ব্যবস্থাও আপনি করতে পারেন সহজেই...........
পেঁয়াজ ও রসুন:
১- পেঁয়াজ ও রসুন সালফারের সমৃদ্ধ উৎস। আর চুল গজানোর জন্য এ উপাদানটি খুবই জরুরি। পেঁয়াজের রস মাথায় লাগানোর ১৫ মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
২- রসুনের কয়েকটি কোয়া পিষে রস বের করুন। এরপর একটুখানি নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে কয়েক মিনিট সিদ্ধ করুন। এটি একটু ঠাণ্ড হতে দিন। যখন কুসুম কুসুম ঠাণ্ডা অবস্থায় আসবে তখন মাথায় লাগিয়ে হালকাভাবে ম্যাসাজ করুন। সপ্তাহে দু-তিনবার এভাবে লাগালে ভালো ফল পাবেন।
নারকেল:
১- নারকেলের দুধ আয়রন ও পটাসিয়ামের মতো মিনারেল এবং প্রোটিনের ভালো উৎস। এটি নিয়মিত লাগালে চুল ফেটে যাওয়া কমে আসবে।
২- নারকেলের তেল গোড়া থেকে চুল মজবুত করে।
ডিম:
১- একটি ডিমের সাদা অংশ এক চা চামচ অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে মাথায় লাগান। ১৫-২০ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন।
এছাড়াও আমলকী, মেহেদি ও রক্তজবাও নতুন করে চুল গজাতে সাহায্য করে।
আমাদের পোস্ট গুলো আপনাদের ভাল লাগে কি না... তা বোঝার একমাত্র পন্থা হচ্ছে লাইক...!!! তাই আমাদের পোস্ট গুলো লাইক ও শেয়ার করে আমাদের কে আরও ভাল ভাল পোস্ট লেখার উৎসাহ প্রদান করবেন বলে আশা করছি...!!
ডাঃ মাহমুদ হোসাইন
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
পেঁয়াজ ও রসুন:
১- পেঁয়াজ ও রসুন সালফারের সমৃদ্ধ উৎস। আর চুল গজানোর জন্য এ উপাদানটি খুবই জরুরি। পেঁয়াজের রস মাথায় লাগানোর ১৫ মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
২- রসুনের কয়েকটি কোয়া পিষে রস বের করুন। এরপর একটুখানি নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে কয়েক মিনিট সিদ্ধ করুন। এটি একটু ঠাণ্ড হতে দিন। যখন কুসুম কুসুম ঠাণ্ডা অবস্থায় আসবে তখন মাথায় লাগিয়ে হালকাভাবে ম্যাসাজ করুন। সপ্তাহে দু-তিনবার এভাবে লাগালে ভালো ফল পাবেন।
নারকেল:
১- নারকেলের দুধ আয়রন ও পটাসিয়ামের মতো মিনারেল এবং প্রোটিনের ভালো উৎস। এটি নিয়মিত লাগালে চুল ফেটে যাওয়া কমে আসবে।
২- নারকেলের তেল গোড়া থেকে চুল মজবুত করে।
ডিম:
১- একটি ডিমের সাদা অংশ এক চা চামচ অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে মাথায় লাগান। ১৫-২০ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন।
এছাড়াও আমলকী, মেহেদি ও রক্তজবাও নতুন করে চুল গজাতে সাহায্য করে।
আমাদের পোস্ট গুলো আপনাদের ভাল লাগে কি না... তা বোঝার একমাত্র পন্থা হচ্ছে লাইক...!!! তাই আমাদের পোস্ট গুলো লাইক ও শেয়ার করে আমাদের কে আরও ভাল ভাল পোস্ট লেখার উৎসাহ প্রদান করবেন বলে আশা করছি...!!
ডাঃ মাহমুদ হোসাইন
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
0 comments:
Post a Comment